“Book Descriptions: চরের নাম কেন্দুখালি। তার চারদিক ঘিরে বয়ে চলেছে গড়খালী নদী। সে নদীর দুই তীরে ঘন জঙ্গল। বিস্তৃত বনভূমির আকাশে ঝুলে থাকা পূর্ণিমার চাঁদের আলো গলে গলে পড়ছে যেন। চর, নদী আর নদী-তীরে স্থির দাঁড়িয়ে থাকা বৃক্ষরাজির ওপর। মৃদু হাওয়া দিচ্ছে। সে হাওয়ায় মিশে আছে কেমন এক ধরণের আদিম সুবাস। এই সুবাস বনভূমির একান্ত নিজের। ভয় ধরানো। আবার, ভীষণ মোহময়। একবার যে এই মোহে আটকাবে, সে এই জল-জঙ্গল ছেড়ে আর কোথাও থিতু হতে পারবে না। অশরীরী কোনো সত্তা যেন তাকে চুপিসারে ডাকবে। আহ্বান করবে। অরণ্যের এই ডাক উপেক্ষা করা সাধ্যতীত।” DRIVE