অতলগ্রাস



Note: If you encounter any issues while opening the Download PDF button, please utilize the online read button to access the complete book page.
Size | 23 MB (23,082 KB) |
---|---|
Format | |
Downloaded | 612 times |
Status | Available |
Last checked | 10 Hour ago! |
Author | Meenakshi Sensharmma |
“Book Descriptions: প্রতিটি মানুষের অবচেতন মন কী চায় আর কী ভাবে সেটা সেই মানুষটিও সবসময় বুঝতে পারে না। স্বাভাবিক জীবনযাত্রায় অভ্যস্ত আপাত সাধারণ একজন মানুষের মনের ভেতর যে কতটা অন্ধকার লুকিয়ে থাকতে পারে সেটা অভাবনীয়। কিন্তু তারপরেও মানুষ এই অন্ধকারের 'অতলগ্রাস' থেকে বেরিয়ে আসে, অন্তত চেষ্টাটুকু করে। অন্ধকারকে হারিয়ে আলোর দিকে এগিয়ে চলার নামই জীবন।
১) একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ যে গ্রামে তাঁর পরিবারের সবাইকে ছেড়ে কলকাতায় এসেছে। হঠাৎ করেই সে জানতে পারে তার অতীত জীবনে ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলো সব মিথ্যে, সবই নাকি কাল্পনিক। কী করবে সে?
গল্পের নাম - হিদরহাটির গল্প।
২) একটি ভৌতিক গল্পের ইউটিউব চ্যানেলের সঞ্চালিকা এক আশ্চর্য উপহার পায়, তারপরেই তার জীবনে ঘটতে থাকে অদ্ভুত কিছু ঘটনা। ঘটনার ক্রমপর্যায়ে সেই চ্যানেলের অনেক দর্শকদের জীবনও জড়িয়ে যায় সেই বিচিত্র ঘটনার সঙ্গে।
গল্পের নাম - ঙু
৩) এক স্কুলে একজন কমবয়সী নতুন দিদিমণি জয়েন করেছেন। তারপরেই পুরনো দাপুটে কিছু দিদিমণির জীবনে শুরু হয় বিচিত্র কিছু ঘটনার ঘনঘটা।
গল্পের নাম - বুকিবান্ধাই
৪) সারন্ধা দত্তগুপ্ত, বাংলা সাহিত্যের উদীয়মান নক্ষত্র। বেশ কম বয়সেই বেস্ট সেলার লেখিকা। সোশ্যাল মিডিয়াতে তার জয়জয়কার। অনলাইন শপিং ওয়েবসাইট ভাইকারিয়া থেকে একটি জামা কেনার পরেই তার জীবন বইতে লাগল আশ্চর্য এক খাতে। সঙ্গী তারই বান্ধবী দিগক্ষরা।
গল্পের নাম - বৈকার্য
৫) মানস সেন চৌধুরি অনেকদিন পরে নিজের দেশের বাড়িতে এলেন, চিরপেখ্যা গ্রামে। এখন সেখানে অদ্ভুত এক পরব নিশগুড়ের সময়। এই গ্রামেই থাকে ডাইনি গুণা চাঁড়ালি। এই ডাইনি আর পরবের সঙ্গে মানসের জীবন কি ওতপ্রোতভাবে জড়িত?
উপন্যাসের নাম - চকাম।
৬) স্কুল শিক্ষিকা ইন্দ্রা ও স্বর্ণাভর যমজ সন্তান টিনি আর টাপু। বিশ্বব্যাপী সোরগোল তুলে দেওয়া একটি পুতুলজাতীয় খেলনা কেনা হয় দুই ভাইবোনের জন্য। হঠাৎ করেই জীবন পরিবর্তিত হয়ে যায় এই চারজনের, সঙ্গে তাদের ঘনিষ্ঠ বেশ কিছু মানুষেরও।
উপন্যাসের নাম - নেকো
গল্প ও উপন্যাসগুলি ভয়ের, কিন্তু ভূতের নয়। পড়ার সময় পাঠকপাঠিকার শিড়দাঁড়া দিয়ে হিমেল স্রোত নামবে না কিন্তু মাথার মধ্যে এক অদ্ভুত দোলাচল সৃষ্টি হবে। ভয় লাগবে, সেটা নিজেকে, নিজের মনের মধ্যে থাকা গহন গভীর কোন চিন্তাকে। এই বই পড়া শেষ করার পরে পাঠক পাঠিকার সামনে বড় চ্যালেঞ্জ হবে চেতন ও অবচেতনের সীমারেখাকে মুছে ফেলে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসা। নিজেকে, নিজের অস্তিত্বকে ও নিজের অনুধাবন করার ক্ষমতাকে ফিরে পেলে তবেই পাঠক পাঠিকা এই 'অতলগ্রাস' থেকে ফিরতে পারবেন।”